ভাইপোর সাথে সারা রাত্রি যাপন

 

ভাইপোর সাথে সারা রাত্রি যাপন

ভাইপোর সাথে সারা রাত্রি যাপন


আমার নাম আনিশা। আমি গ্রামে থাকি। আমার বয়স বিশ বছর। দেখতে ফরসা আর লম্বা। যে কোনো ছেলের মেশিন দাড়িয়ে যাবে আমাকে দেখলে। আমার কমলার সাইজ আর পিছন দেখলে ছেলেদের মেশিন বেড়িয়ে আসবে। আমরা  দুই ভাই আর এক বোন।   বড় দুই ভাইয়ের মধ্যে বড় ভাইয়া ঢাকায় থাকে। 


আর মেঝো ভাই  আমাদের সাথে বাড়িতে থাকে। বড় ভাইয়া ঢাকায় ব্যাংকে জব করে। অফিস ছুটি পেলে কিছু দিনের জন্য।  তা হলে বাড়িতে চলে আসে।


বড় ভাইয়ার দুই ছেলে। নিলয় আর  ফারহান।  নিলয় ক্লাস কলেজে পরে, আর ফারহান ক্লাস সেভেনে পরে। একদিন রাতে ভাইয়া কল দিয়ে বল্লো মাকে। আমরা সবাই কালকে আসতেছি। তোমার নাতিদের স্কুল বন্দ পরেছে। গরমের ছুটির। আমি পাশের দাড়িয়ে  সব কিছু সুনলাম।  মনে মনে খুব আনন্দো হতে লাগলো। 


আবার সবাই এক সাথে  হবো।  রাতে খেয়ে দেয়ে সুয়ে পরলাম সবাই সবার মতো।  পরের দিন সকালে ভাইয়ারা সবাই চলে আসলো। নিলয়  বল্লো কেমন আছো ফুপ্পী। আমি  বল্লাস এইতো ভালো তুমি কেমন আছো নিলয়। 


বেশ বড়ো হয়ে গেছো দেখা যায় তুমি।  নিয়ল একটু হাসি মুখে বল্লে তাই নাকি ফুপ্পী।


বেশ কিছু খোন আড্ডা দিতে নিলয় বল্লো  ফুপ্পী  চলো পুকুরে জাবো গোছোল করতে। আমি বল্লাম ঠিক আছে চলো পুকুরে যাই।  নিলয় একটা সর্ট পেন্ট পরে বের হয়ে আসলো। পুকুরে গিয়ে নিলয় বল্লো  ফুপ্পী  আমাকে সাতার কাটতে শিখাও।    এই বলে নিলয় আমার উপরে ঝাপ দিয়ে  জড়িয়ে ধরলো। 


আমার শরিলের সাথে  নিলয়ের শরিল পুরো পুরি মিলে গেলো।  আমার বড়োবড়ো কমলা গুলো নিলয় এর বুকের সাথে চাপ মেরে আছে। নিলয় এর স্পর্শ পেয়ে আমার কুমারিত্ব  জেনো সারা দিতে লাগলো। একটু পর দেখি আমার সাগরের গোলাপি রঙের জায়গায়  জানো কিসের ধাক্কা লাগছে। শক্ত  লাঠির মতো। 


বুঝতে পারলাম এটা নিলয় এর মেশিনের ধাক্কা। আমার শরিল জেনো আরো সারাদিতে লাগলো। উত্তেজিত হতে লাগলাম। বেশ মজা অনুভব  করতে লাগলাম।  কিছু  না বুঝার ভান করে নিলয় কে সাতার কাটানো শিখাতে লাগলাম। 


বেশ কিছুখন ঘসাঘসির জন্য  আমার শরিল আরো খুদার্থ হয়ে উঠলো জে ভাবে হোক নিলয় এর মেশিন আমার গর্তের ভিতর ডুকাতে হবে।  তানা হলে আমার শরিল ঠান্ডা  হবে না। 


তার পর চলে গেলাম বাসায়৷। দুপুরে খেয়ে দেয়ে নিলয় কে নিয়ে গ্রামের চারপাশে ঘুরালাম। রাতে খাবার সময়  মা আমাকে বলতেছে নিলয় কে তর সাথে ঘুমাতে নিয়ে জাবি।

আরো পড়ুন: গরম তেল আম্মুর কোমরে মালিশ করতে গিয়ে


এক রুমে তর ভাইয়া ভাবি আর ফারহান থাকবে। তাই  তর সাথে নিলয় কে নিয়ে যা।  আমি কথা টা শুনে বেশ খুশি হয়ে গেলাম।  মনে মনে ভাবতে লাগলাম এটাই তো চাই আমি।  তার পর নিলয় কে নিয়ে রুমে চলে গেলাম। আমি ওর সামনে আমার জামা কাপড় খুলে নাইটি পরে নিলাম। 


ওকে কাবু করতে হবে যে ভাবে হোক। তার পর ওর পাশে গিয়ে শুয়ে পরলাম। নিলয় বল্লো  ফুপ্পী  চলো হিন্দি সিনেমা দেখি। আমি বল্লাম ঠিক আছে।  নিলয় তার ফোনে গেলারি থেকে একটি মুভি ছাড়লো। ছবিটাও ছিলো খুব রোমান্টিক। বেশ কিছু খন দেখার পর। চাপ লেগে অন্য আরেকটা ভিডিওতে চলে আসলো। 


যা দেখার জন্য  আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না।  দেখি পর্ন ভিডিও।  আমি নিলয় কে বল্লাম  কি বেপার নিলয় এসব কি।  নিলয় তুমি পর্ন ভিডিও দেখো।  নিলয় চুপ  করে রইলো। আমি বল্লাম  ঠিক আছে চলো দেখি।  


নিলয় বল্লো সত্যি ফুপ্পী। তার পর  ভিডিও দেখতে দেখতে আমি খুব উত্তেজিত হতে লাগলাম। আমার সাগরের গোলাপি রঙের জায়গায় ডান হাত দিয়ে হাতাতে লাগলাম।  নিলয়ের মেশিন পুরো শক্ত লাঠির মতো ফুলে গেছে।  আমি নিলয় কে বল্লাম  করতে চাও এই ভাবে।   নিলয় বল্লো ফুপ্পী করতে চাই। 


আমি বল্লাম  এটা সম্পুন সিক্রেট রাখতে হবে।  তোমার আর আমার মধ্যে।  নিলয় বল্লো আচ্ছা ফুপ্পী।  আমি নিলয়ের পেন্ট টা টান মেরে পায়ের নিচে নামাতেই।  ওর নয় ইঞ্চি মেশিন টা বেড়িয়ে আসলো।  আমি বল্লাম এই বয়সে এতো বড়ো। পুরো নয় ইঞ্চি লম্বা মেশিন টা মুখে ভরে নিয়ে লকড়লকড় করে চুষতে লাগলাম। 


পুরো নয় ইঞ্চি লম্বা মেশিন টা মুখে ভরে চুষে পিচ্ছিল করে দিলাম।  তার পর আমি আমার নাইটি টা খুলে পা দু টো দুই দিকে ছড়িয়ে  দিয়ে বল্লাম।  এবার আমার টা চুষো। নিলয় তার জিব্বা দিয়ে 


আমার খেলার মাঠের গর্তে গোলাপি জায়গা টা চুষতে লাগলো।  আমি উফফ আহহ আহহা ইস করতে লাগলাম। আরো জোরে জোরে চুষো নিলয়। এই বলে ওর মাথায় চুলে দরে আমার খেলার মাঠের ভিতরে  চাপ দিয়ে রাখলাম আর জস্য হচ্ছে না নিলয়।  তারা তারি আমার খেলার মাঠের গর্তের ভিতর তোমার মেশিন টা ডুকাও। 


 নিলয় আমার খেলার মাঠের গর্ত বরাবর তার মেশিন টা সেট করে দিলো এক থাপ। এক থাপে পুরো নয় ইঞ্চ মেশিন টা গিলে নিলো আমার গর্ত।  ইসস করে চিক্কার করে উঠলাম।  নিলয় সাথে সাথে আমার ঠোটের মধ্যে তার ঠোট দিয়ে চাপ দিয়ে বল্লো। ফুপ্পী এই তো এখনি ভালো লাগবে তোমার।


মেশিনটা ভিতরে রেখে বেশ কিছু খন আমার কমলা গুলো খেতে লাগলো নিলয়৷ আস্তে আস্তে তার মেশিন টা বের করলো।  দেখি রক্তে বরে গিয়েছে আমার খেলার মাঠের সাগর।  তারপর আবার নিলয় তার মেশিনটা দিয়ে আস্তে আস্তে ধাক্কা দিতে লাগলো। 


বেশ কিছু খন করার পর। আমার সাগরের পানি বেরিয়ে আসলো। নিলয আরো জোরে জোরে থাপ দিতে লাগলো।  ইসস উফফ আহহ  করতে লাগলাম৷  নিলয় এর নয় ইঞ্চি মেশিনের ধাক্কা তে আমার সাগরের ভিতরে পেচ পেচ শব্দ হতে লাগলো। 


প্রায়  বিশ মিনিট করার পর  আস্তে আস্তে নিলয়ের শরিল আমার উপরে ছেরে দিলো।  আমি অনুভব করলাম গরম কি জানো আমার সাগরের  চির চির করে ডুকতে লাগলো।  নিলয় এর মধু রসে পরিপূর্ণ হয়ে ভরে গেলো আমার সাগর।  


সারারাত দুজনে এভাবেই আরো তিনবার করে ক্লান্ত হয়ে শুয়ে রইলাম। ভোর বেলা উঠে আমি জামা কাপড় পরে ফেল্লাম। সকালে নিলয়কে বল্লাম নিলয় কালকে রাতে তো সব মধু ভিতরে ডুকিয়ে দিয়েছো। 


নিলয় বল্লো  ফুপ্পী ওষুধ খেয়ে নিও।  তার পর থেকে নিলয় বেড়াতে আসলে ওর সাথে খেলতাম।


সরাসরি সেক্স ভিডিও দেখুন


-------
Creating Download Link...
 
Download Free 480p quality





Download Free 720 HD quality





Download Free 1080 Full HD quality





এড আসলে ব্যাক ক্লিক করে আবার ক্লিক করবেন। ১ম লিংক থেকে ডাউনলোড না হলে ২য় লিংক থেকে করবেন। যদি ২য় লিংক থেকে না হয় তবে ৩য় লিংক থেকে ডাউনলোড করবেন।



অনলাইনে দেখতে Play Now বাটন প্রেস করুন





আপনি কি নতুন নতুন ভাইরাল ভিডিওর আপডেট সবার আগে পেতে চান? তাহলে আমাদের ফেজবুক এবং টেলিগ্রাম গ্রুপে জয়েন করুন। এই গ্রুপে এখন থেকে সকল নতুন ভাইরাল ভিডিওর ডাউনলোড লিংক পাবেন।




Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
sr7themes.eu.org