ছোট ভাইকে ঘুমের মধ্যে আদর করলাম
ছোট ভাইকে ঘুমের মধ্যে আদর করলাম
আমার নাম লতা। আমি ঢাকায় থাকি। আমার
বয়স উনিশ বছর। আমি ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি। আমার বাবা মা দুজনে সরকারী চাকরি
করে। আমরা পরিবারের চারজন জন। রাশেদ আমার ছোট ভাই। রাশেদ এর বয়স চৌদ্দ।
রাশেদ ক্লাস টেনে এ পড়ে। ঢাকা শহরের ছেলে দের থেকে রাশেদ একটু বোকা টাইপের ছিলো।
খুব ঠান্ডা । শহরের ছেলে এমন বোকা হবে এটা কেউ বিশ্বাস ই করবে না।
ও খুব সরল সোজা ছেলে। ও একটু অন্য
রকম টাইপের ছেলে ছিলো। যে খানে এই বয়সে ছেলেরা একটু সুযোগ পেলে মাঠে খেলতে
চলে যেতো। আর আমার ভাই রাশেদ সারাক্ষণ ঘরে বসে থাকতো।
মাঝে মধ্যে টিভিতে কার্টুন দেখতো। আমরা পরিবারের চার জন সদস্য থাকায়। একটা দুই রুমের ফ্লাটে থাকতাম। রাশেদ আর আমার রুম এক সাথে । আর এক রুমে বাবা মা থাকতো। আমাদের রুম একটা ছিলো। তাই ওর সামনে আমি খোলা মেলা ভাবে ই চলাফেরা করতাম।
আর রাশেদ ও বাসায় থ্রি কোয়ার্টার পেন্ট পড়ে থাকতো।
মা বাবা দুজনে চাকরি জিবি থাকায়। রাশেদের দেখা শোনা আমার উপরে আসে। ওর দেখা শোনা
আমার ই করতে হতো। আমি কলেজ শেষ করে বাসায় এসে। রাশেদ সাথে থাকি।
আমি বড়ো মেয়ে হওয়ায় বাবা মা আমাকে
কখন বেশি কিছু বলতো না। আমার যখন যেটা ভালো লাগতো তাই করতাম। বড়ো মেয়ে হওয়ায়
আমার শৈশব খুব আনন্দে কাটিয়ে ছি। ছোট থেকে ঢাকায় বড়ো হয়েছি। তাই অনেক বান্ধবী
হয়েছে। আর সেই বান্ধবী দের নিয়ে এখন ও পথ চলা থামেনি।
ছোটো বেলা থেকে আমরা পাচ জন বান্ধবী এক
সাথে পড়াশোনা করতেছি। আমরা যেমন দুষ্টমি করতাম তেমন। পড়াশোনা দিক দিয়ে ও বেশ ভালো
ছিলাম। আমাদের পড়ার এমন টার্গেট ছিলো। যে আমরা পাচ জন এর ক্লাস রোল ছিড়িয়াল
বাই ছিরিয়াল ছিলে।
এভাবে স্কুলে লাইপ শেষ করে যখন কলেজ
লাইফে যাই। তখন আমার এক বান্ধবী কে তার বাবা। একটা ফোন কিনে দেয়। আমরা কলেজে ক্লাস
শেষে বসে বসে বেশ কিছু দিন সোশাল মিডিয়া তে নানান রকম মজার ভিডিও দেখা শুরু করি।
একদিন টিকটক দেখতে ছিলাম আমরা সবাই। তখন
আমার এক বান্ধবী আমাদের কে বলে উঠলো। জানিস ফোনে ওসব ভিডিও দেখা যায়। আমি বলে
উঠলাম কোন সব ভিডিওর কথা বলছিস। তখন বাকিরা আমাকে বলল আরে বিয়ের পর যেটা
স্বামী স্ত্রী করে থাকে। সেক্স ভিডিও তাই বুঝি। বলে সব বান্ধবী রা মিলে হাসা হাসি
করতে লাগলাম।
তারপর আমরা কলেজের একটা ফাকা রুমে গিয়ে বসলাম। একটা ক্লাস ফাকি দিলাম। তারপর রুমি ফোনের ভিতরে ওসব ভিডিও ওপেন করলো। সবাই মিলে বেশ মজার সাথে দেখতে লাগলাম।
এভাবে দুই তিন দিন পর। আর কেনো জানি নিজেকে
আর কন্ট্রোল করা কষ্ট হতে লাগলো। খুব উত্তেজনা বাড়তে থাকে শরিলে। কি করবো কিছু
বুঝতে পারছি না। রাতে ঘুমাতে পারতাম না। এতো পরিমান উত্তেজনা বেড়ে গেলো।
তারপর একদিন কলেজ ফাকি দিয়ে সবাইকে আমাদের বাসায় আনলাম। তারপর আমার রুমে এসে সবাই আবার দেখা শুরু করলাম। তারপর দুপুর বেলা আমার ছোটো ভাই রাশেদ স্কুল শেষ করে বাসায় আসলো।
আমার বান্ধবী রা আমাকে বল্লো তোর এতো সুন্দর
ভাই আছে তাও তুই রাতে এতো ছটফট করিস কেনো। আমি হলে ওকে দিয়ে রাতে কাজ চালিয়ে যেতাম।
আমি বল্লাম কি বলছিস এসব তোরা। ও আমার ছোটো ভাই। ওর সাথে কি ভাবে ওসব করবো।
আমার এক বান্ধবী বলে উঠলো তুই না পারলে
আমাকে দে। আমি ওকে পটিয়ে রাজি করে নিবো।
তারপর সবাই মিলে আমাকে বল্লো। আজকে রাতে
একটা ট্রাই করে দেখিছ। বিকেলে সবাই বাসা থেকে চলে গেলো। সন্ধ্যে বেলা পড়ার টেবিলে
বসতে। পড়ায় কিছুতেই মোনোযোগ দিতে পারতে ছিলাম না।
দুপুরে ওদের বলা কথা মাথায় ঘুর পাক খাচ্ছে।
তবে কি এক বার ট্রাই করে দেখবো। আজ রাতে?
তারপর রাতে খাবার খেয়ে দেয়ে। আমি
আজকে একটা আম্মুর নাইটি পরে নিলাম। নিচে কোন কিছু পরলাম না। রাশেদ একটা কোল বাশিষ
জড়িয়ে ঘুমিয়ে পরলো। ওটা ওর ছোটো বেলা থেকে অভ্যেস। রাতে কোল বাশিষ ছাড়া
কিছুতেই ঘুমাবে না।
তার পর রাত দুইটার দিকে রাশেদের
দিকে তাকিয়ে দেখি। পুরো ঘুমের মধ্যে আছে। কোলবালিশ জড়িয়ে। আমি আস্তে করে কোলবালিশ
টাকে ওর কাছ থেকে শরিয়ে দিলাম। তারপর ওর এক পা আমার কোমরের উপরে তুলে আমি ওর লাঠির
দিকে আমার পিছন টাকে এগিয়ে দিলাম। একে বারে ওর পেন্টের সাথে আমার গুহা চাপ
দিয়ে রাখলাম। দেখি কোনো কাজ হয় কি না।
বেশ কিছু খন রাখার পর দেখি রাশেদ এর কোনো
সারা শব্দ নেই। মনে মনে ভাবতে লাগলাম তবে কি সব চিন্তা ভাবনা এভাবে নষ্ট হয়ে জাবে।
আমার সাগরের পানি বের করতে পারবো না। এভাবে প্লেন বিফল হতে দেওয়া জাবে না। তারপর
মনে সাহস নিয়ে আস্তে আস্তে ওর লাঠির মধ্যে ঘসা দিতে লাগলাম।
বেশ কিছু খন ঘসা ঘসি করতে করতে।
ওর লাঠির ধাক্কা লাগলো আমার গুহার মধ্যে। মনে যেনো আনন্দ হতে লাগলো। শরিলের উত্তেজনায়
না পেরে। আস্তে করে ওর লাঠির গেট টা খুলে ফেল্লাম।
তারপর ওর ছয় ইঞ্চি লাঠিটা বেড়িয়ে এলো।
আমি আমার মুখে হাত দিয়ে আমার গুহার ভিতরে একটু জিনিস লাগিয়ে দিলাম। যেনো
সহজে গিলে নিতে পারে রাশেদ এর লাঠিটা।
তারপর একটু পিচ্ছিল করে। ওর লাঠির বরাবর আমার গুহাটাকে নিয়ে। একটু চাপ দিতে। রাশেদ এর অর্ধেক লাঠিটা ডুকে গেলো। খুব বেথা হতে লাগলো।
তারপরে ও। আরেকটু চাপ দিতে পুরো ছয় ইঞ্চ খাম্বা টা গিলে নিলো
আমার গুহাটা। ভিতরে রেখে দিলাম কিছুখন। গাড় গুড়িয়ে রাশেদ এর দিকে তাকিয়ে দেখলাম। সজাক
হয়ে গেছে কি না। দেখি রাশেদ তখন ও ঘুমে।
তারপর আস্তে আস্তে করতে লাগলাম।
খুব আরাম অনুভব করতে লাগলাম। টানা বিশ মিনিট এভাবে ই নিজে নিজে রাশের লাঠির কাছে
থাপ খেতে লাগলাম। খেলার গতি আরেকটু বাড়িয়ে ধাক্কা দিতে লাগলাম। বেশ কয়েকটা ধাক্কা
দিতে আমার সাগরের সব পানি শ্রোতের মতো চির চির করে বেড়িয়ে এলো। আরামে করতে লাগলাম
আরো।
তারপর আরো পাচ মিনিট করতে করতে হটাৎ
অনুভব করতে লাগলাম। রাশেদের লাঠির ভিতর থেকে কি জেনো আমার সাগরের ভিতরে প্রবেশ
করছে। বুঝতে বাকি হলো না নতুন জোয়ারের পানি আমার সাগরের ভিতরে প্রবেশ করছে।
তারপরে ও ধাক্কা দিতে লাগলাম। আস্তে আস্তে
রাশের লাঠিটা নেতিয়ে জেতে লাগলো। সাগরের থেকে বের করে নিলাম। তারপর আস্তে করে
ওর লাঠিটা ভিতরে ডুকিয়ে ওর দরজার গেট বন্দ করে দিলাম। পরের দিন সকালে ঘুম থেকে
উঠে দেখি শরিলে প্রচুর বেথা লাগছে।
তারপর রাশেদের দিকে তাকিয়ে দেখি রাশেদ ও ঘুমিয়ে আছে। মনে পরলো গত কাল রাতের কথা।
সেদিন ও কলেজে গেলাম না। তারপর থেকে এভাবে
আরো দুই তিন দিন করতে করতে। একদিন রাশেদ সজাক হয়ে গেছে।
আরো পড়ুন: আমার বহুদিনের লুকানো স্বপ্ন আজ ভাবি পূরণ করল
তারপর ওকে বুঝিয়ে রাজি করে। তারপর থেকে প্রতিদিন রাতে করতাম আমরা দুই ভাই বোন।